#Chandpur একদিনে ভ্রমণে ইলিশের রাজ্য চাঁদপুর।
একদিনের ভ্রমণে ইলিশের রাজ্য চাঁদপুরে।
অল্প সময়ে এবং সল্প খরচে সুন্দর একটি ট্রিপ দিয়ে আসলাম ইলিশের রাজ্য চাঁদপুরে। মেঘনা নদীর মনোমুগ্ধকর দৃশ্য, আর মৃদু খোলা বাতাস গায়ে মাখিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে দেখেছি মেঘনা নদীতে জেলেদের রুপালি ইলিশ ধরার দৃশ্য। মেঘনা নদীর জেলেদের ধরা টাটকা সরষে ইলিশ মাছের তরকারি দিয়ে খেয়েছি গরম গরম ভাত।
ভ্রমণ নিয়ে আমার এক ধরনের ফ্যাসিনেশন বা মোহ কাজ করে। শত ব্যস্ততার মাঝে যখনই একটু সময় পাই তখনই ঘুরাঘুরি করতে বেড়িয়ে পরি। অনেক জায়গায় ঘুরা হলেও প্রায় সময়ই ভ্রমণের রিভিউ গুলো লেখা হয় না। কিন্তু চাঁদপুরের রিভিউটা না লিখে পারলাম না।
আমার ভ্রমণটি শুরু হয়েছিল কুমিল্লা থেকে। বোগদাদ বাসে করে কুমিল্লা টু চাঁদপুর ভাড়া ১১৫ টাকা। চাঁদপুর বাস স্টেশন থেকে ১০ টাকা অটোরিকশা ভাড়া তিন নদীর মোহনা পর্যন্ত। তিন নদীর মোহনায় নেমে খুব কাছ থেকে দেখলাম তিন নদীর মোহনা। পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া এই তিন নদী মোহনা এখানে এসে এক হয়েছে। দর্শনার্থীদের জন্য বেস্ট একটি জায়গা এবং এখানে বসার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা আছে ঐখানে কিছুক্ষণ বসে তারপর চলে যাই মিনি কক্সবাজার খ্যাত হাইমচরে এক ঘন্টা স্টে টাইম নৌকা ভাড়া আপ-ডাউন ৭০ টাকা। খরা মৌসুমে পানি শুকিয়ে এলে এখানে বিশাল বড় চর জেগে ওঠে, কক্সবাজার এর মত দেখতে বলে মানুষ এর নাম দিয়েছেন মিনি কক্সবাজার। খুবই সুন্দর এবং উপভোগ্য ওখানে গিয়ে কেউ হতাশ হবেন না, সাথে ফুটবল আর গ্রুপ ট্যুর হলে তো কথাই নেই। চরে নেমে ইচ্ছে মতো ঘুরাঘুরি করলাম, তারপর বিকাল নাগাদ আবার তিন নদীর মোহনায় ফিরে এসে পাশের হোটেল থেকেই সরষে ইলিশ এবং ভোনা ইলিশ দিয়ে ভাত খেলাম বিল আসল ২৫০। তারপর পুরো বিকেলটা তিন নদীর মোহনায় বাতাসের স্নিগ্ধতায় কাটিয়ে দিলাম, সন্ধ্যায় চাঁদপুর ইলিশের আড়ৎ এবং চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশনে একটু ঘোরাঘুরি করে আবার অটোরিকশা দিয়ে চাঁদপুর বাস স্টেশনে চলে আসি ভাড়া ১০ টাকা, সেখান থেকে বোগাদাদ বাসে ১১৫ টাকা ভাড়া দিয়ে কুমিল্লা শহরে। আর এভাবেই সমাপ্তি ঘটল আমার জীবনের প্রথম ইলিশের রাজ্য চাঁদপুর ভ্রমণ। একদিনের জন্য অনেক চমৎকার একটা ট্যুর ডেসটিনেশন। ফেরার সময় বাসার জন্য চাঁদপুরের তাজা ইলিশ নিয়ে যেতে পারেন।
যেখানেই ভ্রমণ করুন ভালো কথা ময়লা ফেলবেন না। যেখানেই যাবেন ময়লা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন।
খরচঃ বাসা টু বাসস্ট্যান্ডে আপ-ডাউন ১০+১০= ২০ টাকা
কুমিল্লা টু চাঁদপুর আপ-ডাউন ১১৫+১১৫=২৩০ টাকা
চাঁদপুর বাসস্ট্যান্ড টু নদীর মোহনা আপ-ডাউন ১০+১০= ২০টাকা
তিন নদীর মোহনা টু মিনি কক্সবাজার আপ-ডাউন = ৭০ টাকা
দুপুরের ভাত খাওয়া = ২৫০ টাকা
পার্সোনাল খরচ = ১৫০ টাকা
মোট খরচ ২০+২৩০+২০+৭০+২৫০+১৫০= ৭৪০টাকা।
অল্প সময়ে এবং সল্প খরচে সুন্দর একটি ট্রিপ দিয়ে আসলাম ইলিশের রাজ্য চাঁদপুরে। মেঘনা নদীর মনোমুগ্ধকর দৃশ্য, আর মৃদু খোলা বাতাস গায়ে মাখিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে দেখেছি মেঘনা নদীতে জেলেদের রুপালি ইলিশ ধরার দৃশ্য। মেঘনা নদীর জেলেদের ধরা টাটকা সরষে ইলিশ মাছের তরকারি দিয়ে খেয়েছি গরম গরম ভাত।
ভ্রমণ নিয়ে আমার এক ধরনের ফ্যাসিনেশন বা মোহ কাজ করে। শত ব্যস্ততার মাঝে যখনই একটু সময় পাই তখনই ঘুরাঘুরি করতে বেড়িয়ে পরি। অনেক জায়গায় ঘুরা হলেও প্রায় সময়ই ভ্রমণের রিভিউ গুলো লেখা হয় না। কিন্তু চাঁদপুরের রিভিউটা না লিখে পারলাম না।
আমার ভ্রমণটি শুরু হয়েছিল কুমিল্লা থেকে। বোগদাদ বাসে করে কুমিল্লা টু চাঁদপুর ভাড়া ১১৫ টাকা। চাঁদপুর বাস স্টেশন থেকে ১০ টাকা অটোরিকশা ভাড়া তিন নদীর মোহনা পর্যন্ত। তিন নদীর মোহনায় নেমে খুব কাছ থেকে দেখলাম তিন নদীর মোহনা। পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া এই তিন নদী মোহনা এখানে এসে এক হয়েছে। দর্শনার্থীদের জন্য বেস্ট একটি জায়গা এবং এখানে বসার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা আছে ঐখানে কিছুক্ষণ বসে তারপর চলে যাই মিনি কক্সবাজার খ্যাত হাইমচরে এক ঘন্টা স্টে টাইম নৌকা ভাড়া আপ-ডাউন ৭০ টাকা। খরা মৌসুমে পানি শুকিয়ে এলে এখানে বিশাল বড় চর জেগে ওঠে, কক্সবাজার এর মত দেখতে বলে মানুষ এর নাম দিয়েছেন মিনি কক্সবাজার। খুবই সুন্দর এবং উপভোগ্য ওখানে গিয়ে কেউ হতাশ হবেন না, সাথে ফুটবল আর গ্রুপ ট্যুর হলে তো কথাই নেই। চরে নেমে ইচ্ছে মতো ঘুরাঘুরি করলাম, তারপর বিকাল নাগাদ আবার তিন নদীর মোহনায় ফিরে এসে পাশের হোটেল থেকেই সরষে ইলিশ এবং ভোনা ইলিশ দিয়ে ভাত খেলাম বিল আসল ২৫০। তারপর পুরো বিকেলটা তিন নদীর মোহনায় বাতাসের স্নিগ্ধতায় কাটিয়ে দিলাম, সন্ধ্যায় চাঁদপুর ইলিশের আড়ৎ এবং চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশনে একটু ঘোরাঘুরি করে আবার অটোরিকশা দিয়ে চাঁদপুর বাস স্টেশনে চলে আসি ভাড়া ১০ টাকা, সেখান থেকে বোগাদাদ বাসে ১১৫ টাকা ভাড়া দিয়ে কুমিল্লা শহরে। আর এভাবেই সমাপ্তি ঘটল আমার জীবনের প্রথম ইলিশের রাজ্য চাঁদপুর ভ্রমণ। একদিনের জন্য অনেক চমৎকার একটা ট্যুর ডেসটিনেশন। ফেরার সময় বাসার জন্য চাঁদপুরের তাজা ইলিশ নিয়ে যেতে পারেন।
যেখানেই ভ্রমণ করুন ভালো কথা ময়লা ফেলবেন না। যেখানেই যাবেন ময়লা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন।
খরচঃ বাসা টু বাসস্ট্যান্ডে আপ-ডাউন ১০+১০= ২০ টাকা
কুমিল্লা টু চাঁদপুর আপ-ডাউন ১১৫+১১৫=২৩০ টাকা
চাঁদপুর বাসস্ট্যান্ড টু নদীর মোহনা আপ-ডাউন ১০+১০= ২০টাকা
তিন নদীর মোহনা টু মিনি কক্সবাজার আপ-ডাউন = ৭০ টাকা
দুপুরের ভাত খাওয়া = ২৫০ টাকা
পার্সোনাল খরচ = ১৫০ টাকা
মোট খরচ ২০+২৩০+২০+৭০+২৫০+১৫০= ৭৪০টাকা।
Comments
Post a Comment